অফিস ডেস্ক
পলাশবাড়ী(গাইবান্ধা)প্রতিনিধিঃ গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে জন্ম স্থান, আর জন্ম স্থানকে দেশ বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে চায় নিজ উপজেলা কে ভালোবাসে হরিদাস বাবু তরনীদাস।( ঝৎর ঐড়ৎরফধং ঈযড়হফৎড় ঞড়ৎড়হরফধং) আমরা পলাশবাড়ী বাসী হরিদাস বাবু কে ভালোবাসি চুঙ্গি খাইতে নয় বরং পলাশবাড়ীকে তুলে ধরার জন্য তার জন্য শুভ কামনা " শুভ জন্মদিন " হরিদাস চন্দ্র তরনীদাস।
স্থাানীয়রাজানতে চায়, পলাশবাড়ী উপজেলার অনেক চোর ডাকাত,গডফাদার ও মাদার ছিলেন কোটি কোটি টাকার মালিকও ছিলেন আছেন, কেউ পলাশবাড়ীতে একটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারেননি সেখানে একটি প্রতিষ্ঠান করা তো স্বপ্নের মতো। আজ অনেকেই দেখি হরিদাস কে মহা অপরাধি হিসাবে তুলে ধরতে ব্যস্ত, তাকে নিয়ে নতুন পরাতন আলোচনার মিশ্রনে আজ ধোয়াসা ধোয়াসা। সে হিন্দু মুসলিম যাই হোক, সে পলাশবাড়ীর মানুষ পলাশবাড়ীকে ভালোবাসে আমরা পলাশবাড়ীর সর্বসাধারণ মানুষ উন্নয়নকামী যে কোন মানুষ কে ভালোবাসি তাদের পাশে অতিতেও ছিলাম আগামীতেও থাকবো।
আর হরিদাস বাবু যদি প্রকৃত অপরাধী হয়, তাহলে দেশের প্রচলিত আইনে তার বিচার হবে। আর কেউ কারো দ্বারা প্রতারিত হলে সে আইনের আশ্রয় নিবে এতে কেউ বাধা দিবে না। তবে তার হরিদাস বাবু'র মাধ্যমে এলাকার উন্নয়ন কাজে কেউ বাধা সৃষ্টি করলে তার উচিৎ জবাব স্থানীয়রাসহ পলাশবাড়ীর মানুষ দিবে।
উল্লেখ্য, হরিদাস চন্দ্র তরনীদাস পলাশবাড়ী উপজেলার হোসেন পুর ইউনিয়নের বৃন্দাবন পড়ার সন্তান, যেখানে সে স্বপ্নের কলি যুগের মন্দির নির্মাণ করে দেশ ও বিশ্ব জুড়ে সনাতনী ধর্মের মানুষের মাঝে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।