তিনি বলেন, আপনারা জানেন আমি ও আমার পরিবার গত ১৫ বছর ফেসিস্ট আওয়ামীলীগের দ্বারা বিভিন্নভাবে হামলা-মামলা, জুলুম-নির্যাতনের শিকার হয়েছি। কিন্তু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির আদর্শ হতে একটুও পিছপা হয়নি।
আমার পূর্ব পুরুষগণ হইতে অনুপ্রাণিত হয়ে শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির রাজনৈতিক কর্মকান্ড করে আসছি। আমার দাদা মরহুম আবুল হোসেন সাবেক সফল চেয়ারম্যান ও ধর্মপাশা উপজেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বিধায় আমাদের উপর স্বৈরাচার আওয়ামী দোসরদের জুলুম- নির্যাতনের পরিমাণ ছিল অপরিসীম।
বিগত দিনে আমার পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক হয়রানি মুলক মামলায় কারাবরণ করতে হয়েছে। আপনারা সকলেই তা কম-বেশি অবগত আছেন।
এসকল জুলুম- নির্যাতনের ধারাবাহিকতায় গত ০৫-০৯-২০২৫ইং রোজ- শুক্রবার, বিকাল ০৫ ঘটিকায় জয়শ্রী ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ের সামনে আমার চাচাতো ভাই দিল রওশন হোসেন দিপুকে একা পেয়ে চিহ্নিত আওয়ামী দোসর নূরে আলম সিদ্দিকী, সাহেদ মিয়া, জয়শ্রী বাজারের বিশিষ্ট্য সুদখোর স্বাধীন মাষ্টার, মিটু মিয়া, রাফি মিয়া, শুভ মিয়া ও তাদের অনেকেই অতর্কিত হামলা করে আহত করে।
খবর শুনে বাড়ি থেকে আসার পর আহত দিপুকে নিয়ে পুলিশের নিকট অভিযোগ করতে যাওয়ার সময় নৌকা ঘাটের সামনে পূনরায় দেশীও অস্ত্র-সস্ত্র সহ হামলা করে আমার আরেক চাচাতো ভাই সাদিকে আহত করে।
উক্ত হামলায় সাদির মাথা ও কপাল ফেটে যায় এবং রক্তাক্ত হয়।
চিহ্নিত এসকল সুদখোর, সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন কর্মকান্ডের ইতিহাস ও বিবরণী জয়শ্রীর সাধারণ মানুষেরা অবগত আছে। আপনারা যে কারোও কাছে খোঁজ নিলেই জানতে পারবেন। বিগত ১৫বছর স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের শাসনামলে তাদের রাজনৈতিক প্রভাব প্রতিপত্তির কারণে তাদের বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ করার সাহস পায়নি।
আপনাদের মাধ্যমে আওয়ামী দোসরদের এসকল ন্যাক্কার জনক কর্মকান্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি তাই জেলা প্রশাসক , পুলিশ সুপার সহ প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি।
এব্যাপারে অভিযুক্ত ব্যাক্তিদের সাথে একাদিক বার যোগাযোগ করা হলেও তাদের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।##